বাংলা কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স [Current Affairs in Bengali] - 2024-25
61. সংবাদে দেখা Lipulekh Pass কোন তিন দেশের ত্রিসীমা অঞ্চলের কাছে অবস্থিত?
[A] ভারত, মায়ানমার এবং বাংলাদেশ
[B] ভারত, নেপাল এবং চীন
[C] ভারত, ভুটান এবং চীন
[D] চীন, ভুটান এবং নেপাল
[B] ভারত, নেপাল এবং চীন
[C] ভারত, ভুটান এবং চীন
[D] চীন, ভুটান এবং নেপাল
Correct Answer: B [ভারত, নেপাল এবং চীন]
Notes:
সম্প্রতি তীর্থযাত্রীরা ভারতীয় ভূখণ্ডের পুরনো লিপুলেখ পাস থেকে প্রথমবারের মতো পবিত্র কৈলাস শৃঙ্গ দর্শন করেন। লিপুলেখ পাস উত্তরাখণ্ডে অবস্থিত একটি উচ্চ-উচ্চতার পাস, যা ভারত, নেপাল এবং চীনের ত্রিসীমা অঞ্চলের কাছে ৫,৩৩৪ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এটি উত্তরাখণ্ডকে তিব্বতের সাথে সংযুক্ত করে এবং হিমালয়ের প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে। এটি পিথোরাগড়ের ব্যাস উপত্যকায় অবস্থিত এবং ১৯৯২ সালে চীনের সাথে বাণিজ্যের জন্য উন্মুক্ত হয়। এর প্রাচীন বাণিজ্যিক গুরুত্ব রয়েছে এবং এটি কৈলাস মানসসরোবর যাত্রার অংশ, যা পবিত্র হিন্দু তীর্থযাত্রা হিসেবে পরিচিত, যেখানে কৈলাস পর্বতকে শিবের আবাস বলে মনে করা হয়।
সম্প্রতি তীর্থযাত্রীরা ভারতীয় ভূখণ্ডের পুরনো লিপুলেখ পাস থেকে প্রথমবারের মতো পবিত্র কৈলাস শৃঙ্গ দর্শন করেন। লিপুলেখ পাস উত্তরাখণ্ডে অবস্থিত একটি উচ্চ-উচ্চতার পাস, যা ভারত, নেপাল এবং চীনের ত্রিসীমা অঞ্চলের কাছে ৫,৩৩৪ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এটি উত্তরাখণ্ডকে তিব্বতের সাথে সংযুক্ত করে এবং হিমালয়ের প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে। এটি পিথোরাগড়ের ব্যাস উপত্যকায় অবস্থিত এবং ১৯৯২ সালে চীনের সাথে বাণিজ্যের জন্য উন্মুক্ত হয়। এর প্রাচীন বাণিজ্যিক গুরুত্ব রয়েছে এবং এটি কৈলাস মানসসরোবর যাত্রার অংশ, যা পবিত্র হিন্দু তীর্থযাত্রা হিসেবে পরিচিত, যেখানে কৈলাস পর্বতকে শিবের আবাস বলে মনে করা হয়।
62. WHO-র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক কমিটির ৭৭তম অধিবেশনে কে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন?
[A] রাজনাথ সিং
[B] জেপি নাড্ডা
[C] অনুপ্রিয়া প্যাটেল
[D] জাধব প্রতাপরাও
[B] জেপি নাড্ডা
[C] অনুপ্রিয়া প্যাটেল
[D] জাধব প্রতাপরাও
Correct Answer: B [জেপি নাড্ডা]
Notes:
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা WHO-র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক কমিটির ৭৭তম অধিবেশনের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। এই কমিটি অঞ্চলের জন্য WHO-র স্বাস্থ্য নীতিগুলি নির্ধারণ করে। তিন দিনের এই অধিবেশনটি নয়াদিল্লিতে শুরু হয় এবং এতে বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা সহ দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলির স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা অংশগ্রহণ করেন। এর লক্ষ্য হল জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নত করা এবং মূল মহামারী ও জনসংখ্যাগত চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলা করা।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা WHO-র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক কমিটির ৭৭তম অধিবেশনের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। এই কমিটি অঞ্চলের জন্য WHO-র স্বাস্থ্য নীতিগুলি নির্ধারণ করে। তিন দিনের এই অধিবেশনটি নয়াদিল্লিতে শুরু হয় এবং এতে বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা সহ দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলির স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা অংশগ্রহণ করেন। এর লক্ষ্য হল জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নত করা এবং মূল মহামারী ও জনসংখ্যাগত চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলা করা।
63. সম্প্রতি অবসর ঘোষণা করা দীপা কর্মকার কোন খেলায় যুক্ত ছিলেন?
[A] জিমন্যাস্টিক
[B] ব্যাডমিন্টন
[C] হকি
[D] টেনিস
[B] ব্যাডমিন্টন
[C] হকি
[D] টেনিস
Correct Answer: A [জিমন্যাস্টিক]
Notes:
অলিম্পিয়ান ও কমনওয়েলথ গেমসের ব্রোঞ্জ পদকজয়ী দীপা কর্মকার জিমন্যাস্টিক্স থেকে অবসর ঘোষণা করেছেন। তিনি প্রথম ভারতীয় মহিলা জিমন্যাস্ট যিনি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। ২০১৬ রিও অলিম্পিকে প্রডুনোভা ভল্টে অংশ নিয়ে তিনি সামান্য ব্যবধানে পদক হাতছাড়া করেন। দীপা ২০১৪ কমনওয়েলথ গেমসে ব্রোঞ্জ এবং ২০১৮ তুরস্ক বিশ্বকাপে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন। এছাড়াও তিনি ২০২৪ এশিয়ান উইমেন্স আর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে তাশকেন্ট, উজবেকিস্তানে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন।
অলিম্পিয়ান ও কমনওয়েলথ গেমসের ব্রোঞ্জ পদকজয়ী দীপা কর্মকার জিমন্যাস্টিক্স থেকে অবসর ঘোষণা করেছেন। তিনি প্রথম ভারতীয় মহিলা জিমন্যাস্ট যিনি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। ২০১৬ রিও অলিম্পিকে প্রডুনোভা ভল্টে অংশ নিয়ে তিনি সামান্য ব্যবধানে পদক হাতছাড়া করেন। দীপা ২০১৪ কমনওয়েলথ গেমসে ব্রোঞ্জ এবং ২০১৮ তুরস্ক বিশ্বকাপে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন। এছাড়াও তিনি ২০২৪ এশিয়ান উইমেন্স আর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে তাশকেন্ট, উজবেকিস্তানে স্বর্ণপদক জিতেছিলেন।
64. হিরাকুদ বাঁধ কোন নদীর উপর নির্মিত হয়েছে?
[A] নর্মদা
[B] গোদাবরী
[C] কৃষ্ণা
[D] মহানদী
[B] গোদাবরী
[C] কৃষ্ণা
[D] মহানদী
Correct Answer: D [মহানদী]
Notes:
পূর্ব ভারতের একটি প্রধান প্রকল্প হিরাকুদ বাঁধের সাথে সংযুক্ত খাল নেটওয়ার্কের সংস্কার করা হবে। হিরাকুদ বাঁধ ভারতের দীর্ঘতম এবং বিশ্বের দীর্ঘতম মাটির বাঁধ, যার দৈর্ঘ্য ২৫.৭৯ কিমি। এটি ওডিশার সাম্বলপুর থেকে ১৫ কিমি উজানে মহানদী নদীর উপর নির্মিত। বাঁধটি হিরাকুদ জলাধার তৈরি করে, যা এশিয়ার বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ, যার আয়তন ৭৪৬ বর্গ কিমি। ১৯৫৭ সালে উদ্বোধিত, এটি ভারতের প্রথম প্রধান স্বাধীনতা-উত্তর বহুমুখী নদী উপত্যকা প্রকল্প। এটি খরিফ মরসুমে ১,৫৫,৬৩৫ হেক্টর এবং রবি মরসুমে ১,০৮,৩৮৫ হেক্টর জমিতে সেচ প্রদান করে, এবং এর বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ৩৫৯.৮ মেগাওয়াট।
পূর্ব ভারতের একটি প্রধান প্রকল্প হিরাকুদ বাঁধের সাথে সংযুক্ত খাল নেটওয়ার্কের সংস্কার করা হবে। হিরাকুদ বাঁধ ভারতের দীর্ঘতম এবং বিশ্বের দীর্ঘতম মাটির বাঁধ, যার দৈর্ঘ্য ২৫.৭৯ কিমি। এটি ওডিশার সাম্বলপুর থেকে ১৫ কিমি উজানে মহানদী নদীর উপর নির্মিত। বাঁধটি হিরাকুদ জলাধার তৈরি করে, যা এশিয়ার বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ, যার আয়তন ৭৪৬ বর্গ কিমি। ১৯৫৭ সালে উদ্বোধিত, এটি ভারতের প্রথম প্রধান স্বাধীনতা-উত্তর বহুমুখী নদী উপত্যকা প্রকল্প। এটি খরিফ মরসুমে ১,৫৫,৬৩৫ হেক্টর এবং রবি মরসুমে ১,০৮,৩৮৫ হেক্টর জমিতে সেচ প্রদান করে, এবং এর বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ৩৫৯.৮ মেগাওয়াট।
65. কাজাখস্তান তার প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র কোন হ্রদের কাছে স্থাপন করছে?
[A] আলাকোল হ্রদ
[B] লেমুরিয়া হ্রদ
[C] বালখাশ হ্রদ
[D] ক্রিভে হ্রদ
[B] লেমুরিয়া হ্রদ
[C] বালখাশ হ্রদ
[D] ক্রিভে হ্রদ
Correct Answer: C [বালখাশ হ্রদ]
Notes:
বিশ্বের শীর্ষ ইউরেনিয়াম উৎপাদক কাজাখস্তান তার প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা করছে শক্তি সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য। বালখাশ হ্রদের নিকটবর্তী অবস্থানটি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সোভিয়েত যুগের পারমাণবিক পরীক্ষাগুলি লক্ষ লক্ষ মানুষকে বিকিরণের সম্মুখীন করেছিল। সাম্প্রতিক গণভোট কাজাখস্তানের পারমাণবিক শক্তির প্রতি সতর্ক দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত করে, যা বিকিরণ এবং নিরাপত্তার ঐতিহাসিক সংবেদনশীলতার মধ্যে নিহিত।
বিশ্বের শীর্ষ ইউরেনিয়াম উৎপাদক কাজাখস্তান তার প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা করছে শক্তি সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য। বালখাশ হ্রদের নিকটবর্তী অবস্থানটি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সোভিয়েত যুগের পারমাণবিক পরীক্ষাগুলি লক্ষ লক্ষ মানুষকে বিকিরণের সম্মুখীন করেছিল। সাম্প্রতিক গণভোট কাজাখস্তানের পারমাণবিক শক্তির প্রতি সতর্ক দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত করে, যা বিকিরণ এবং নিরাপত্তার ঐতিহাসিক সংবেদনশীলতার মধ্যে নিহিত।
66. পশতুন জাতিগোষ্ঠী প্রধানত কোন কোন দেশে পাওয়া যায়?
[A] আফগানিস্তান এবং পাকিস্তান
[B] তুরস্ক এবং ইরান
[C] ইরাক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত
[D] সিরিয়া এবং সৌদি আরব
[B] তুরস্ক এবং ইরান
[C] ইরাক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত
[D] সিরিয়া এবং সৌদি আরব
Correct Answer: A [আফগানিস্তান এবং পাকিস্তান]
Notes:
সম্প্রতি পাকিস্তান পশতুন তহফুজ মুভমেন্ট (পিটিএম) কে জাতীয় নিরাপত্তা হুমকি হিসেবে আখ্যায়িত করে নিষিদ্ধ করেছে। পিটিএম পশতুন জাতিগোষ্ঠীর অধিকারের পক্ষে আন্দোলন করে। পশতুনরা, যারা পাঠান বা পাকতুন নামেও পরিচিত, আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের একটি জাতিগোষ্ঠী। তারা প্রধানত আফগানিস্তানের হিন্দুকুশ পর্বতমালা এবং পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলের ইন্দাস নদীর মধ্যে বসবাস করে। ১৯শ শতাব্দীর শেষের দিকে ডুরান্ড লাইন পশতুনদের পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানে বিভক্ত করে। পশতুনরা আফগানিস্তানের জনসংখ্যার ৪০-৫০% গঠন করে এবং প্রধানত পশতু ভাষায় কথা বলে। তারা ব্যবসার জন্য ফারসি ভাষাও ব্যবহার করে।
সম্প্রতি পাকিস্তান পশতুন তহফুজ মুভমেন্ট (পিটিএম) কে জাতীয় নিরাপত্তা হুমকি হিসেবে আখ্যায়িত করে নিষিদ্ধ করেছে। পিটিএম পশতুন জাতিগোষ্ঠীর অধিকারের পক্ষে আন্দোলন করে। পশতুনরা, যারা পাঠান বা পাকতুন নামেও পরিচিত, আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের একটি জাতিগোষ্ঠী। তারা প্রধানত আফগানিস্তানের হিন্দুকুশ পর্বতমালা এবং পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলের ইন্দাস নদীর মধ্যে বসবাস করে। ১৯শ শতাব্দীর শেষের দিকে ডুরান্ড লাইন পশতুনদের পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানে বিভক্ত করে। পশতুনরা আফগানিস্তানের জনসংখ্যার ৪০-৫০% গঠন করে এবং প্রধানত পশতু ভাষায় কথা বলে। তারা ব্যবসার জন্য ফারসি ভাষাও ব্যবহার করে।
67. মাদক পাচার মোকাবিলায় হিমাচল প্রদেশ সম্প্রতি যে উদ্যোগটি চালু করেছে তার নাম কী?
[A] নবজীবন
[B] সংকল্প
[C] বিকশিত
[D] নির্মাণ
[B] সংকল্প
[C] বিকশিত
[D] নির্মাণ
Correct Answer: B [সংকল্প]
Notes:
হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু 6 অক্টোবর 2024 তারিখে ‘সংকল্প’ উদ্যোগটি চালু করেন। এই উদ্যোগের লক্ষ্য মাদক পাচার প্রতিরোধ এবং মাদকাসক্তদের পুনর্বাসনে সহায়তা করা। এটি শিমলার একটি অনুষ্ঠানে দিব্য জ্যোতি জাগৃতি সংস্থানের মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়। সিরমাউর জেলার কোতলা বারোগে একটি মডেল ডি-অ্যাডিকশন এবং পুনর্বাসন কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। এই কেন্দ্র মাদকাসক্তদের পুনরুদ্ধার এবং সমাজে পুনঃপ্রবেশে সহায়তা করবে।
হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু 6 অক্টোবর 2024 তারিখে ‘সংকল্প’ উদ্যোগটি চালু করেন। এই উদ্যোগের লক্ষ্য মাদক পাচার প্রতিরোধ এবং মাদকাসক্তদের পুনর্বাসনে সহায়তা করা। এটি শিমলার একটি অনুষ্ঠানে দিব্য জ্যোতি জাগৃতি সংস্থানের মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়। সিরমাউর জেলার কোতলা বারোগে একটি মডেল ডি-অ্যাডিকশন এবং পুনর্বাসন কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। এই কেন্দ্র মাদকাসক্তদের পুনরুদ্ধার এবং সমাজে পুনঃপ্রবেশে সহায়তা করবে।
68. কাওয়াল টাইগার রিজার্ভ কোন রাজ্যে অবস্থিত?
[A] মধ্যপ্রদেশ
[B] মহারাষ্ট্র
[C] কর্ণাটক
[D] তেলেঙ্গানা
[B] মহারাষ্ট্র
[C] কর্ণাটক
[D] তেলেঙ্গানা
Correct Answer: D [তেলেঙ্গানা]
Notes:
বন বিভাগ কাওয়াল টাইগার রিজার্ভের বাফার জোনে বিশ্ব বন্যপ্রাণী সপ্তাহ 2024 উদযাপন করতে প্রথমবারের মতো ‘সাইক্লোথন’ আয়োজন করেছিল। কাওয়াল টাইগার রিজার্ভ উত্তর-পূর্ব তেলেঙ্গানায় গোদাবরী নদীর তীরে অবস্থিত। এটি সাহ্যাদ্রি পর্বতমালায় 2,015 বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। সরকার 2012 সালে এটিকে টাইগার রিজার্ভ হিসেবে ঘোষণা করে। রিজার্ভে বন, তৃণভূমি, নদী এবং জলাশয় সহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক বাসস্থান রয়েছে। এটি মধ্য ভারতীয় টাইগার ল্যান্ডস্কেপের অংশ, যা মহারাষ্ট্রের তাডোবা-আন্ধারি এবং ছত্তিশগড়ের ইন্দ্রাবতীর সাথে সংযুক্ত।
বন বিভাগ কাওয়াল টাইগার রিজার্ভের বাফার জোনে বিশ্ব বন্যপ্রাণী সপ্তাহ 2024 উদযাপন করতে প্রথমবারের মতো ‘সাইক্লোথন’ আয়োজন করেছিল। কাওয়াল টাইগার রিজার্ভ উত্তর-পূর্ব তেলেঙ্গানায় গোদাবরী নদীর তীরে অবস্থিত। এটি সাহ্যাদ্রি পর্বতমালায় 2,015 বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। সরকার 2012 সালে এটিকে টাইগার রিজার্ভ হিসেবে ঘোষণা করে। রিজার্ভে বন, তৃণভূমি, নদী এবং জলাশয় সহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক বাসস্থান রয়েছে। এটি মধ্য ভারতীয় টাইগার ল্যান্ডস্কেপের অংশ, যা মহারাষ্ট্রের তাডোবা-আন্ধারি এবং ছত্তিশগড়ের ইন্দ্রাবতীর সাথে সংযুক্ত।
69. নিখ-শয় পোষণ যোজনার প্রধান উদ্দেশ্য কী?
[A] অ্যানিমিয়া রোগীদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান
[B] বঞ্চিত গোষ্ঠীর জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা
[C] টিবি রোগীদের পুষ্টি সহায়তার জন্য প্রণোদনা প্রদান
[D] হৃদরোগ কমানোর লক্ষ্যে কাজ করা
[B] বঞ্চিত গোষ্ঠীর জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা
[C] টিবি রোগীদের পুষ্টি সহায়তার জন্য প্রণোদনা প্রদান
[D] হৃদরোগ কমানোর লক্ষ্যে কাজ করা
Correct Answer: C [টিবি রোগীদের পুষ্টি সহায়তার জন্য প্রণোদনা প্রদান]
Notes:
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিখ-শয় পোষণ যোজনার অধীনে টিবি রোগীদের মাসিক পুষ্টি সহায়তা 500 টাকা থেকে বাড়িয়ে 1,000 টাকা করেছে। নিখ-শয় পোষণ যোজনা (এনপিওয়াই) 2018 সালের এপ্রিলে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধীনে শুরু হয়। এটি জাতীয় যক্ষ্মা নির্মূল কর্মসূচির (এনটিইপি) অধীনে একটি প্রত্যক্ষ সুবিধা হস্তান্তর (ডিবিটি) প্রকল্প। এই প্রকল্পের লক্ষ্য টিবি রোগীদের পুষ্টি সহায়তা প্রদান করা। সকল নোটিফাইড টিবি রোগী এই প্রকল্পের জন্য যোগ্য।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিখ-শয় পোষণ যোজনার অধীনে টিবি রোগীদের মাসিক পুষ্টি সহায়তা 500 টাকা থেকে বাড়িয়ে 1,000 টাকা করেছে। নিখ-শয় পোষণ যোজনা (এনপিওয়াই) 2018 সালের এপ্রিলে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধীনে শুরু হয়। এটি জাতীয় যক্ষ্মা নির্মূল কর্মসূচির (এনটিইপি) অধীনে একটি প্রত্যক্ষ সুবিধা হস্তান্তর (ডিবিটি) প্রকল্প। এই প্রকল্পের লক্ষ্য টিবি রোগীদের পুষ্টি সহায়তা প্রদান করা। সকল নোটিফাইড টিবি রোগী এই প্রকল্পের জন্য যোগ্য।
70. হালারি গাধা প্রধানত ভারতের কোন অঞ্চলে পাওয়া যায়?
[A] হরিয়ানা
[B] রাজস্থান
[C] গুজরাট
[D] পাঞ্জাব
[B] রাজস্থান
[C] গুজরাট
[D] পাঞ্জাব
Correct Answer: C [গুজরাট]
Notes:
গুজরাটের সৌরাষ্ট্র অঞ্চলের হালারি গাধা আইইউসিএন-এর মতে বিপন্ন প্রজাতির। বুদ্ধিমান এই গাধারা কৃষিকাজে মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে। হালারি গাধা ছোট থেকে মাঝারি আকারের হয় এবং সাধারণত সাদা বা হালকা ধূসর রঙের। এরা শুষ্ক জলবায়ুর সাথে খাপ খাইয়ে নিতে সক্ষম এবং উচ্চ সহনশীলতার জন্য পরিচিত। কম খাবার এবং পানিতে বেঁচে থাকতে পারে। তাদের দুধ ঔষধি গুণের জন্য মূল্যবান এবং এর দাম ১০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। যান্ত্রিকীকরণ এবং সচেতনতার অভাবে তাদের সংখ্যা কমছে। তাদের জেনেটিক বৈচিত্র্য এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার জন্য সংরক্ষণ প্রচেষ্টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গুজরাটের সৌরাষ্ট্র অঞ্চলের হালারি গাধা আইইউসিএন-এর মতে বিপন্ন প্রজাতির। বুদ্ধিমান এই গাধারা কৃষিকাজে মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে। হালারি গাধা ছোট থেকে মাঝারি আকারের হয় এবং সাধারণত সাদা বা হালকা ধূসর রঙের। এরা শুষ্ক জলবায়ুর সাথে খাপ খাইয়ে নিতে সক্ষম এবং উচ্চ সহনশীলতার জন্য পরিচিত। কম খাবার এবং পানিতে বেঁচে থাকতে পারে। তাদের দুধ ঔষধি গুণের জন্য মূল্যবান এবং এর দাম ১০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। যান্ত্রিকীকরণ এবং সচেতনতার অভাবে তাদের সংখ্যা কমছে। তাদের জেনেটিক বৈচিত্র্য এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার জন্য সংরক্ষণ প্রচেষ্টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।